Skip to content

শিশু নির্যাতন বিষয়ক কনটেন্ট প্রতিরোধে ব্যর্থ, অস্ট্রেলিয়ায় এক্সকে জরিমানা

শিশু নির্যাতন বিষয়ক কনটেন্ট প্রতিরোধে ব্যর্থ, অস্ট্রেলিয়ায় এক্সকে জরিমানা

u0987u09b2u09a8 u09aeu09beu09b8u09cdu0995 u099fu09c1u0987u099fu09beu09b0 u0995u09bfu09a8u09c7 u09a8u09c7u0993u09dfu09beu09b0 u09aau09b0 u09aau09cdu09b2u09cdu09afu09beu099fu09abu09b0u09cdu09aeu099fu09bf u0986u09b0u0993 u09acu09c7u09b6u09bf u0985u09b0u0995u09cdu09b7u09bfu09a4 u09b9u09dfu09c7 u09aau09dcu09c7u099bu09c7 u09acu09b2u09c7 u09aeu09a8u09c7 u0995u09b0u09c7u09a8 u09b8u09aeu09beu09b2u09cbu099au0995u09c7u09b0u09beu0964 u099bu09acu09bf: u09b8u0982u0997u09c3u09b9u09c0u09a4“}”> অস্ট্রেলিয়ার সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক সরকারি সংস্থা শিশু নির্যাতন বিরোধী ব্যবস্থা কার্যকরে ব্যর্থ হওয়ার অভিযোগে ইলন মাস্কের এক্স প্ল্যাটফর্মকে ৩ লাখ ৮৬ হাজার ডলারের জরিমানা করেছে। 

যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছরের নভেম্বরে ইলন মাস্ক এক্স প্ল্যাটফর্মের জন্য শিশু নির্যাতন বন্ধ করাকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে ঘোষণা করেছেন। এরপরই এ ঘটনা ঘটে। 

ইন্টারনেট নিরাপত্তা পরিষদ এ বিষয়ে প্ল্যাটফর্মটির ‘ফাঁকা বুলির’ সমালোচনা জানায়। 

এর আগেও বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কর্মচারী নিয়োগ বন্ধ রাখায় ব্যবহারকারীদের ট্রলের শিকার হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারবে না এক্স প্ল্যাটফর্মটি। 

গত বছর ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের বিনিময়ে ইলন মাস্ক টুইটার কিনে নেওয়ার পর থেকে এর আয় ক্রমাগত কমছেই। 

অস্ট্রেলিয়ায় ২০২১ সালে জারি করা এক আইন অনুসারে, অনলাইন কোম্পানিগুলোকে তাদের অনলাইন নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিষয়ে তথ্য দিতে বাধ্য করতে পারে অথবা জরিমানা করতে পারে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। জরিমানা আদায় না হলে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সে কোম্পানিকে আদালতে নেওয়ার এখতিয়ার রাখে। 

একটি শিশু নির্যাতনমূলক কনটেন্টের বিষয়ে চাওয়া হলে সহযোগিতা না করায় গুগলকেও সতর্ক করা হয়েছিল। 

তবে এক্স প্ল্যাটফর্মের আইন লঙ্ঘনের অভিযোগটি আরও গুরুতর। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বলছে, এক্স তাদের ‘কিছু প্রশ্নের উপযুক্ত জবাব দিতে ব্যর্থ হয়েছে, কিছু প্রশ্নের উত্তর দেয়নি’। 

এক্স বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর দেয়নি। প্রশ্নগুলো হলো—শিশু যৌন নির্যাতনের অভিযোগে সাড়া দিতে প্ল্যাটফর্মটির কতক্ষণ সময় নেয়; লাইভ স্ট্রিমগুলোতে শিশুদের যৌন শোষণ শনাক্ত করার জন্য এটির কী কী ব্যবস্থা রয়েছে এবং এটি করতে তারা কী কী টুল এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করে। 

এক্স অস্ট্রেলিয়ার নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে জানিয়েছে, তারা বিশ্বজুড়ে ৮০ শতাংশ শ্রমশক্তি ছেঁটে ফেলেছে। আর অস্ট্রেলিয়ায় বর্তমানে তাদের কোনো জননীতি বিষয়ক কর্মী নেই। যেখানে ইলন মাস্ক এ কোম্পানি কিনে নেওয়ার আগে এ পদে দুইজন ছিলেন। 

গত মাসে নির্বাচন কেন্দ্রিক ভুয়া তথ্যের রিপোর্ট করার ফিচার বন্ধ করে দেওয়ায় এক্স প্ল্যাটফর্মের সমালোচনা করেন অস্ট্রেলিয়ার গবেষকেরা। সম্প্রতি আদিবাসীদের অধিকার বাড়ানোর জন্য অনুষ্ঠিত অস্ট্রেলিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ গণভোটের আগে এই পদক্ষেপ উদ্বেগ আরও বাড়িয়ে তোলে।



বার্তা সূত্র