মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন হুশিয়ার করে বলেছিলেন, ‘মূল্য দিতে হবে’। কাবুল বিমানবন্দরে জঙ্গি হামলার পর ইসলামিক স্টেট-খোরাসানকে (আইএস-কে) এই ভাষাতেই হুঁশিয়ার করেছিলেন জো বাইডেন। সেই হুঁশিয়ারি মতোই এবার ইসলামিক স্টেটের গোপন ডেরায় ড্রোন অভিযান চালাল মার্কিন সেনারা।
মার্কিন সেনাবাহিনী বলছে, তারা পূর্ব আফগানিস্তানে ড্রোন হামলা চালিয়ে ইসলামিক স্টেট জিহাদী গোষ্ঠীর একটি শাখার একজন পরিকল্পনাকারীকে হত্যা করতে সক্ষম হয়েছে বলে বিশ্বাস করে।
নানগারহার প্রদেশে অবস্থানরত আইএস-কে গ্রুপের একজন ‘পরিকল্পনাকারীকে’ লক্ষ্য করে ছিল এই অভিযানটি।
আইএস-কে বলছে, তারা কাবুল বিমানবন্দরে বৃহস্পতিবার আত্মঘাতী হামলা চালায় যেখানে ১৭০ জন মানুষ নিহত হয়। এদের মধ্যে ১৩ জন আমেরিকান সৈনিকও ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের দাবি , প্রাথমিক তথ্য বলছে, নানগাহারে যে ব্যক্তিকে লক্ষ্য করে ড্রোন হামলাটি চালানো হয়েছে, তার মৃত্যু হয়েছে।
জানা গেছে, পূর্ব আফগানিস্তানের নানগাহার প্রদেশে অবস্থিত আইএস-এর গোপন ডেরায় এই অভিযান চালিয়েছে মার্কিন সেনা। এই অভিযান বিষয়ে পেন্টাগন এক বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে যে, প্রাথমিক ইঙ্গিতে মনে করা হচ্ছে কাবুল হামলার নেপথ্যে থাকা ‘টার্গেট’কে এই অভিযানে হত্যা করা সম্ভব হয়েছে। অভিযানে কোনো সাধারণ মানুষ মারা যায়নি বলেও জানানো হয়েছে। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।
বৃহস্পতিবার কাবুল বিমানবন্দরের গেটের কাছে পরপর দু’বার বিস্ফোরণ ঘটে। সঙ্গে গুলিও চালানো হয়। আইএস জঙ্গি সংগঠনের পক্ষ ঘটনো ওই বিস্ফোরণে কমপক্ষে মৃত্যু হয়েছে ১৭০ জন আফগান নাগরিকের। মার্কিন সেনার ১৩ জন জওয়ান মারা গিয়েছেন। শোনা যাচ্ছে মৃতদের মধ্যে দু’জন ব্রিটেনের নাগরিকও রয়েছেন। ২০১১ সালের পর আফগানিস্তানে আমেরিকান ফোর্সের কাছে এটা সবচেয়ে ভয়ঙ্কর দিন হিসেবে বর্ণনা করেছেন সেদেশের সেনা কর্মকর্তারা।
এরপরই বৃহস্পতিবার রাতে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জঙ্গিদের হুঁশিয়ারি দেন। তিনি বলেন, ‘আইএসআইএস-এর যে নেতারা এর বিস্ফোরণের নির্দেশ দিয়েছে, তাদের খুঁজে বার করা হবে। আমরা পুরোপুরি নিশ্চিত না হলেও অনুমান করতে পারি কারা এই কাজ করিয়েছে। বিশাল কোনও সামরিক অভিযান ছাড়া কিভাবে তাদের সন্ধান পেতে হয়, সেই উপায় আমরা বের করে ফেলব।’ বাইডেন আরও বলেন, ‘যারা এই কাজ করেছে, তাদের জেনে রাখা ভাল, আমরা ভুলব না। তোমাদের এর মূল্য দিতে হবে।’
জানা গেছে, পূর্ব আফগানিস্তানের নঙ্গাহার প্রদেশে অবস্থিত আইএস-এর গোপন ডেরায় এই অভিযান চালিয়েছে মার্কিন সেনা। এই অভিযান বিষয়ে পেন্টাগন এক বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে যে, প্রাথমিক ইঙ্গিতে মনে করা হচ্ছে কাবুল হামলার নেপথ্যে থাকা ‘টার্গেট’কে এই অভিযানে হত্যা করা সম্ভব হয়েছে। অভিযানে কোনো সাধারণ মানুষ মারা যায়নি বলেও জানানো হয়েছে। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।
২০১১ সালের পর আফগানিস্তানে আমেরিকান ফোর্সের কাছে এটা সবচেয়ে ভয়ঙ্কর দিন হিসেবে বর্ণনা করেছেন সেদেশের সেনা কর্মকর্তারা।
এরপরই বৃহস্পতিবার রাতে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জঙ্গিদের হুঁশিয়ারি দেন। তিনি বলেন, ‘আইএসআইএস-এর যে নেতারা এর বিস্ফোরণের নির্দেশ দিয়েছে, তাদের খুঁজে বার করা হবে। আমরা পুরোপুরি নিশ্চিত না হলেও অনুমান করতে পারি কারা এই কাজ করিয়েছে। বিশাল কোনও সামরিক অভিযান ছাড়া কিভাবে তাদের সন্ধান পেতে হয়, সেই উপায় আমরা বের করে ফেলব।’ বাইডেন আরও বলেন, ‘যারা এই কাজ করেছে, তাদের জেনে রাখা ভাল, আমরা ভুলব না। তোমাদের এর মূল্য দিতে হবে।’